আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আমরা জীবনের এক এক পর্যায়ে এক এক রকম থাকে। যেমন জীবনের আসলে অনেক রকমের পর্যায় রয়েছে। যেমন আমরা ছোটবেলার কথা যদি বলি। তাহলে ছোটবেলায় আমাদের জীবন ছিলো একেবারেই অন্যরকম। অর্থাৎ যেনো কোনো অশান্তির পর্ব ছিলো না। আর যদি অশান্তি থাকতো তাও আসলে আমরা তখন বুঝতে পারতাম না। যখন ধরুন কোনো নবজাতক শিশুর মা এর উপরে অনেক রকমের অত্যাচার করা হচ্ছে। তখন কিন্তু সেই নবজাতক এর জীবনের সেই প্রভাব খুব একটা পরবে না। কারণ সে তখন ওই ব্যাপারটি বুঝতে পারবেনা। যদিও এখানে একটা ব্যাপার রয়েছে। সেটা হল, আসলে নবজাতক তার মায়ের সাথে খুব কানেক্টেড। তাই অল্প কিছু হলেও বুঝতে পারে কিংবা তার উপরে প্রভাব পরে। কিন্তু একজন বড় বাচ্চার উপরে যেমন প্রভাব পরে, তেমন কিন্তু পরে না।
ঠিক একই কাজটা যদি ধরেন আমার মায়ের সাথে ছোটবেলায় হতো। অর্থাৎ আমি ছোট থাকতে হতো। তখন বুঝতাম না কিন্তু আমি একটু বড় হওয়ার পরে যদি সেই ব্যাপারটি দেখি তাহলে আমার একেবারেই আর ভালো লাগবে না এবং আমার ওই মানুষগুলোকে প্রচণ্ড অপছন্দ হওয়া শুরু করবে অর্থাৎ আমি ঘৃণা করা শুরু করবো। অর্থাৎ এটাই বুঝাতে চাইছি যে আমাদের জীবনের অনেক রকমের পর্ব থাকে এবং প্রতিটি পর্ব থাকে একেবারেই একেকটার চেয়ে এক একটা ভিন্ন।
প্রতিটি পর্বেই আমাদের জন্য কিছু শিক্ষা থাকে, কিছু শাসন থাকে, কিছু বারণ থাকে,কিছু উন্নতি থাকে, আবার কিছু অবনতি থাকে। অর্থাৎ সবকিছু মিলিয়েই জীবনের এসব পর্ব। আর এসব জীবনের পর্বে আমাদের নানান রকম কিছু জানার থাকে। সেখানে থাকে আবার অনেক সময় অনেক হেরে যাওয়া থাকে। অর্থাৎ প্রতিটি জীবনের পর্ব যে এক রকম যাবে, এমন কোনো কথা নেই।
এ কথাটি এ কারনেই বললাম, আসলে আমরা জীবনের কোনো খুশির মুহূর্তে কিংবা খারাপ লাগার মুহূর্তে এমনভাবে আবদ্ধ হয়ে যাই যে, আমরা ভুলেই যাই যে আমাদের একটি ভবিষ্যৎ আছে এবং সারা জীবন একই ভাবে চলবে না। অর্থাৎ ধরুন আমি খুব খুশি। এখন সেই খুশির কারণে যদি আমার ভবিষ্যতের জন্য কাজ করা বন্ধ করে দেই। তাহলে কিন্তু সেই খুশি কখনোই বজায় থাকবে না। তাই আসলে জীবনের প্রতিটি পর্বে নিজেকে মানিয়ে নেওয়াই শ্রেয়।
To be honest, this article is written with great depth, discussing views on the future and the present, and I feel very benefited from it.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit