আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
যত্ন এমন একটা শব্দ যেটা আক্ষরিক অর্থে খুব ছোট একটি শব্দ কিংবা যেটার হয়তো বানানটাও খুব সোজা। আসলে একটা ব্যাপার আছে যে, বানান দিয়েই হয়তো সবকিছু প্রকাশ করা যায় না কিংবা বানান দিয়েই হয়তো আসলে সবকিছু ভাবা যায় না। এই ব্যাপারটিও ঠিক তাই। আসলে অনেক কিছু রয়েছে। এগুলো খুব মন থেকে ভাবতে হয়। এ ব্যাপারটিও ঠিক তাই। অর্থাৎ যত্ন ব্যাপারটি। তাই যত্ন ব্যাপারটা একেবারেই নিজের ভেতর থেকে আসে। যেটায় আমরা যেটা চাই সেটাই হয় । অর্থাৎ যত্ন এমন একটি ব্যাপার। যেটা লোক দেখানো করতে চাইলেও বেশি দিন করা যায় না। অর্থাৎ হতে পারে আপনি কাউকে লোক দেখানোর জন্য যত্ন করতে চাইছেন হতে পারে সেটা আপনার আত্মীয় কিংবা হতে পারে টাকা-পয়সার জন্য আপনি করতে চাইছেন। কিন্তু সত্যি কথা হলো, সেটা আপনি কখনোই বেশি দিন চালিয়ে নিয়ে যেতে পারবেন না। যদি না আপনার মনে সেটা থাকে।
তাই আমি আমার টাইটেলেই লিখাটি লিখতাম। অর্থাৎ যত্ন নিতে হলে আসলে একেবারে হাতি ঘোড়ার মতোন ব্যাপার করতে হয় না কিংবা যত্ন নিতে হলে আসলে অনেক এলাহি কোনো কান্ড করতে হয় না কিংবা পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী মানুষও হতে হয় না। এক কাপ চা এগিয়ে দিলেও সেটা যত্ন হয় যত্নের ব্যাপারটা আসলে একেবারেই দেখানোর কিছু নয় , আপনার ব্যাপারটা হলো অনুভূতির। একটা মানুষকে আপনি কেমন অনুভূতি দিচ্ছেন, সেটাই হলো আসল বিষয়। অর্থাৎ আপনার কারণে আপনার যত্নের জন্য সে কেমন অনুভূতি অনুভব করছে। সেটাই হলো আসল বিষয়। তাই বললাম যে,এক কাপ চা এ ও ভালোবাসা বাড়ে। এক কাপ চায়ও যত্ন বাড়ে। যদি সেখানে সত্যিকার যত্ন এবং সত্যিকার হৃদয় থাকে। সর্বশেষ এটাই বলার। আপনার প্রিয় মানুষদের যত্ন নিন। তাদের ভালোবাসুন, তাদের প্রিয় মানুষ হয়ে থাকার চেষ্টা করুন।