আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আজকে এক শিক্ষকের জন্য আমরা আসলে একটি কেক নিয়ে গিয়েছিলাম। কারণ উনি আমাদের পুরো সেমিস্টার এতো ভালো করে পড়িয়েছিলেন। যেটা আসলে ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। তো সে কারণে আমরা ভেবেছিলাম যে শেষ এক্সাম এর দিন উনার জন্য আমরা একটি কেক নিয়ে যাবো। কারণ স্যার যেনো একটু স্পেশাল ফিল করে। কারণ তিনি আমাদেরকে দারুন এফোর্ট দিয়ে পড়িয়েছিলেন এবং বিভিন্ন ওয়েবসাইট তৈরি করা শিখিয়েছিলেন। যেটা আমাদের জন্য দারুন ভাবে কাজে লেগেছে। তো সে কারণেই আমরা সকলে ছোট একটি পার্টির আয়োজন করেছিলাম।
তো এরপরে আসলে স্যার এর কাছ থেকে আমরা যেটা পেয়েছি। সেটার জন্য আমরা একেবারেই প্রস্তুত ছিলাম না এবং সেটা হলো আসলে ওই কেক দেখে এবং আমাদের ছোট্ট খাটো ওই আয়োজন দেখে তিনি একেবারে কান্না করে দিয়েছেন। যেটার জন্য আসলে আমরা কোনোভাবেই প্রস্তুত ছিলাম না। কারণ আমরা ভেবেছি যে, এই ব্যাপারগুলো খুব সাধারণ। কিন্তু স্যার যখন বললেন যে, ইউনিভার্সিটি ওনাকে একজন শুধুমাত্র পড়ানোর মেশিন বাদে যে একজন মানুষ হিসেবে ভাবে এটাই ওনার কাছে অনেক বড় কিছু।
আর এরপর ঐ দিনের মুখের হাসি দেখে এতো ভালো লেগেছিলো, কি আর বলবো! আসলে সুখের অশ্রু খুব দারুণ হয়। কারণ সুখের অশ্রু মানে হলো আমাদের মন থেকে আসলে এতো বেশি আনন্দ আমরা পাই। যেটা হয়তো আমরা ভাষায় প্রকাশ করতে পারিনা বলেই আমাদের অশ্রু ওই কথাগুলো বলে। আসলে এই ধরনের ব্যাপারগুলো প্রতিটি মানুষ এর জীবনে অনেক বেশি স্পেশাল হয়। অর্থাৎ যে ঘটনার জন্য আমাদের সুখের অশ্রু গড়িয়ে পড়ে। যাইহোক, সেদিন এর কথা যদি বলি। তাহলে সেদিন এর মুহুর্ত দারুন ছিলো।অর্থাৎ উনি আসলে সত্যি কথা বলতে আমাদের খুব ভালবাসতেন। অর্থাৎ একজন প্রকৃত শিক্ষকদের আসলে এমনই হওয়া উচিত।