আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আমি আমার বান্ধবীর সাথে একদিন গল্প করছিলাম। দুই বান্ধবী একসাথে হলে যা হয় আর কি। বিভিন্ন আড্ডা, গল্প ইত্যাদি চলতেই থাকে। তো আড্ডার একপর্যায়ে আমার ওই বান্ধবী তার এক ফুফাতো বোনের কাহিনী শোনালো। অর্থাৎ তার আপন ফুফাতো বোনের কাহিনী শোনালো। যার কাহিনী শুনে আমি একেবারে স্তব্ধ হয়ে গেলাম। আসলে কিছু কিছু ব্যাপার এমন থাকে। যেটা সন্তানদের তাদের বাবা মা এদের খুব শক্তভাবে হ্যান্ডেল করতে হয়, তা না হলে ওই সন্তানেরা অবশ্যই ওই দিকটিতে একেবারে দুর্বল হয়ে পরে। আমি কাহিনীটি শেয়ার করলে আপনার আরো ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।
ব্যাপারটি হলো তার ফুফাতো বোন কিংবা তার ফুফাতো বোনের পরিবার। অর্থাৎ তার ফুফুর পরিবার যথেষ্ট বড়লোক। অর্থাৎ টাকা-পয়সার কোনো কমতি নেই। এমনকি আমার যে বান্ধবী কাহিনী আমাকে শোনাচ্ছিলো। তাদের চেয়েও ফাইনানশিয়াল কন্ডিশন ভালো ছিলো।বরং তাদের অনেক বেশি ভালো। অর্থাৎ তার ফুফুদের অনেক বেশি ভালো ছিলো। কিন্তু সমস্যা হলো, তার ফুফাতো বোন কথায় কথায় চুরি করে। অর্থাৎ ধরুন কোন মানুষ কোনো একটা কিছু সামনে রাখলো। এখন সাথে সাথে দেখা যায় যে, সে আসলে সেটা চুরি করার চেষ্টা করে। আর এতো নিখুঁতভাবে চুরি করার চেষ্টা করে যে, মানুষ আসলে চোখের সামনে দেখতে পারে না। অর্থাৎ হারিয়ে যাওয়ার পরে বুঝতে পারে যে, জিনিসটি চুরি গিয়েছে।
আসলে কিছু কিছু মানুষের চুরি একেবারে অভ্যাসে পরিণত হয়। আর এই অভ্যাসটি আসলে প্রথমত আমি মনে করি যে বুঝতে পারে তার মা বাবারা। আর বাবা মা এনারা যদি প্রথমেই একেবারে হাল খুব শক্তভাবে ধরে। তাহলে আমি মনে করি তার আসলে এতোটা কঠিন পরিস্থিতি হয় না।